প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, এমডিজি অর্জনে সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এসডিজি'র ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছে। এই সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে সরকারের গৃহীত পরিকল্পনা ও নীতি বাস্তবায়নে সহযোগী হিসেবে পার্লামেন্টারিয়ানরাও সক্রিয় অংশগ্রহণ করছেন।'
-স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, কোভিড অতিমারীর সময়েও বিএপিপিডি ভার্চ্যুয়াল ও সরেজমিন- এই দুই পদ্ধতির সমন্বয় করে এসব আলোচনা পরিচালনা করেছেন। কোভিডকালীন ভুক্তভোগীগণ, বিশেষ করে নারী ও কন্যাশিশুগণ যে যে ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তা সংসদ সদস্যগণ জানার সুযোগ পেয়েছেন। বিশেষ করে কন্যাশিশু ও নারীদের সঙ্গে আলোচনায় তাদের মূল সমস্যাগুলো উঠে এসেছে। এসব আলোচনায় ভার্চ্যুয়ালি অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে স্পিকার বলেন, স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে তাদের প্রজনন সমস্যাগুলোর বিষয়ে সংসদ সদস্যরা সম্যক অবহিত হতে পেরেছেন। এসব সমস্যা বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়ার জন্য যাতে সংশ্লিষ্ট ডাক্তার কিংবা স্বাস্থ্যকর্মী মাসে মাসে সেইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয় সে বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে অনুরোধ করা হয়েছে।
-এ ধরণের সহযোগিতা দিতে ইউএনএফপিএ প্রস্তুত বলে মি. ইব পেটারসেন জানান। পেটারসেন আরও জানান, ইউএনএফপিএ সংসদ সদস্যগণের মাধ্যমে যুব জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে আরও জোরালো কার্যক্রম পরিচালনায় আগ্রহী।
বাংলাদেশ সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছে এসডিজি অর্জনে : স্পিকার
তিনি জানান, বিভিন্ন ক্ষেত্রে জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই তা নিরসনে আরও জোরালো কার্যক্রম পরিচালনা করা জরুরি। স্পীকার তার সঙ্গে একমত পোষণ করে বলেন- জাতীয় অর্থনীতি তথা জিডিপিতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
'উক্ত বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের যুগ্মসচিব এম.এ কামাল বিল্লাহ, বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের কাউন্সিলর শাহানারা মনিকা এবং ইউএনএফপিএ'র পক্ষ থেকে রিজিওনাল স্পেশালিস্ট ইসাবেলা জেরালডিন আদযায়ও উপস্থিত ছিলেন।'